করোনায় লকডাউনের আপডেট

            করোনায় লকডাউনের সর্বশেষ তথ্য   

আর্জেন্টিনা:

 জনসংখ্যা ৪৫.৫ মিলিয়ন: নাগরিকরা 31 মার্চ অবধি কেবল পুলিশ কর্তৃক প্রযোজ্য প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলির জন্য বাড়িঘর ছাড়তে অনুমতি দিয়েছিল।




 অস্ট্রেলিয়া:

 জনসংখ্যা ২৪.৯ মিলিয়ন: অ-প্রয়োজনীয় ব্যবসা বন্ধ রয়েছে এবং অভিভাবকরা শিশুদের স্কুল থেকে দূরে রাখার বিকল্প দিয়েছিলেন।



বাংলাদেশ : সর্বস্তরের জনসাধারণকে আগামী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত লকডাউনেে থাকতে বলা হয়েছে। সকল কলকারখানা ও গার্মেন্টস বন্ধ রাখা হয়ে,,, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবে না। পুলিশ জনগনেরনিরাপত্তার সাথে সাথে সকল সেবা দেওয়া চালু  করেছে ।

 বেলজিয়াম:

 জনসংখ্যা ১১.৪ মিলিয়ন: নাগরিকরা কমপক্ষে মে মাসের মাঝামাঝি অবধি অব্যাহত থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি ছাড়া অন্য বাড়িতে থাকতে বলেছেন to



 চীন [উহান প্রদেশ ]:

জনসংখ্যা ১১ মিলিয়ন, রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের মতে: নাগরিকরা প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি ছাড়া অন্য বাড়িতে থাকতে বলেছিল।  সিএনএন জানিয়েছে, আগামী ৮ এপ্রিল কোয়ারেন্টাইন উত্তোলন হবে।  বুধবার পর্যন্ত একই প্রদেশ হুবাইয়ের অন্য 16 টি শহরও তালাবন্ধে ছিল।




 কলম্বিয়া:

জনসংখ্যা ৪৯..7 মিলিয়ন: বিবিসি অনুসারে, কোয়ারান্টাইন জনগণের চলাচলকে এপ্রিল 11 অবধি প্রয়োজনীয় পরিষেবা ব্যতীত সীমাবদ্ধ করেছে, বিবিসি জানিয়েছে।




ডেনমার্ক:

জনসংখ্যা ৫.৮ মিলিয়ন: 10 জনেরও বেশি লোকের গোষ্ঠীকরণ নেই, এবং স্কুল, গ্রন্থাগার, রেস্তোঁরা এবং অন্যান্য ব্যবসা বন্ধ রয়েছে।




 ফ্রান্স:

জনসংখ্যা 66 66.৯ মিলিয়ন: নাগরিকরা কমপক্ষে মার্চ শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি ব্যতীত অন্য বাড়িতে থাকতে বলেছেন।




জার্মানি[বাভারিয়া]:

  ইউরোপীয় কমিশন অনুসারে জার্মানি (বাভারিয়া), জনসংখ্যা ১২.৯ মিলিয়ন: জার্মানির ১ states টি রাজ্য ব্যবসা এবং জনসমাগমকে সীমাবদ্ধ করেছে।  তবে বাভারিয়া আরও এগিয়ে গিয়েছেন এবং পলিটিকোর কথা অনুযায়ী নাগরিকদের কমপক্ষে ৪ এপ্রিল অবধি সঠিক কারণ ছাড়াই বাসা ছাড়তে নিষেধ করেছেন।




ভারত:

 প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কমপক্ষে ২১ শে এপ্রিল অবধি বলেছেন, ভারত, জনসংখ্যা ১.৩ বিলিয়ন: প্রধানমন্ত্রী "আপনার ঘরবাড়ি সরিয়ে নেওয়ার উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার কথা।"





আয়ারল্যান্ড:

জনসংখ্যা ৪৯.৯ মিলিয়ন: শিক্ষা, সাংস্কৃতিক এবং শিশু যত্নের সুযোগগুলি বন্ধ রয়েছে এবং সামাজিক ইভেন্টে লোকসংখ্যার উপর সীমাবদ্ধতা রয়েছে।




ইসরাইল:

 জনসংখ্যা ৮.৯ মিলিয়ন: নাগরিকরা পুলিশি প্রয়োগের ক্ষমতায়নের সম্ভাবনা সহ খাবার ও ওষুধ ব্যতীত বাড়িতে থাকতে বলেছেন।




ইতালি:

জনসংখ্যা 60০.৪ মিলিয়ন: দেশব্যাপী লকডাউন জনসাধারণের প্রায় সমস্ত রূপকে প্রভাবিত করে।




জর্দান:

 জনসংখ্যা ৯.৯ মিলিয়ন: নাগরিকরা কোনওভাবেই বাড়ি ছাড়তে পারছেন না, যদি অবহেলা করা হয় তবে সম্ভাব্য শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাথে।




কেনিয়া:

 জনসংখ্যা ৫১.৪ মিলিয়ন: স্কুল, পাব এবং রেস্তোঁরা বন্ধ।




কুয়েত:

 জনসংখ্যা ৪.১ মিলিয়ন: নাগরিকরা রেস্তোঁরা এবং জিম, কোনও বাণিজ্যিক ফ্লাইট এবং সন্ধ্যায় কারফিউ পরিদর্শন নিষিদ্ধ করেছে।




মালয়েশিয়া:

জনসংখ্যা ৩১.৫ মিলিয়ন: দেশের অভ্যন্তরীণ ও ভ্রমণ নিষিদ্ধ, বড় সমাবেশ জমা পড়েছে এবং অপরিহার্য ব্যবসা বন্ধ রয়েছে।




মরক্কো:

 জনসংখ্যা ৩ million মিলিয়ন: কোনও আন্তর্জাতিক বিমান, এবং মসজিদ, স্কুল এবং রেস্তোঁরা বন্ধ নেই।



নিউজিল্যান্ড:

 জনসংখ্যা ৪৯.৯ মিলিয়ন: নাগরিকরা কমপক্ষে এপ্রিলের শেষ নাগাদ অবধি বাড়িতে থাকতে বলেছেন।




নরওয়ে:
জনসংখ্যা ৫৩ লক্ষ,সকলকে লকডাউনে রাখার নিদর্শনা দেওয়া হয়েছে,, পুলিশ সকল কাজে সহয়াতা কর।। তবে বাইরে অপ্রয়োজনে বের হওয়া যাবে না। 




পোল্যান্ড:

 জনসংখ্যা ৩ 37.৯ মিলিয়ন: বার ও রেস্তোঁরা বন্ধ রয়েছে, বিদেশে কোনও বিদেশী প্রবেশ করবে না এবং আগত লোকেরা ১১ ই এপ্রিল পর্যন্ত স্বয়ংক্রিয় পৃথকীকরণের অধীন।




দক্ষিণ আফ্রিকা:

 জনসংখ্যা 57,8 মিলিয়ন: কমপক্ষে 15 এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনের অধীনে।




 স্পেন:

জনসংখ্যা ৪ 46..7 মিলিয়ন: সম্প্রসারণের সম্ভাবনা সহ শুক্রবার পর্যন্ত পুরো লকডাউনের আওতায়।




যুক্তরাজ্য:

জনসংখ্যা 66 66.৫ মিলিয়ন: নাগরিকরা প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি বাদ দিয়ে বাড়িতে থাকতে বলেছেন।




আমেরিকা:

75৫ মিলিয়ন আমেরিকানদের জন্য আংশিক লকডাউন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার 327 মিলিয়ন নাগরিকের জন্য একটি রাষ্ট্র ভিত্তিতে, শহরকে শহর ভিত্তিতে অগ্রসর করছে।